রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস গার্মেন্টস ব্যবসায়িদের নিঃস্ব করে কোটি টাকা প্রতারণা করে লাপাত্তা কৃষক লীগ নেতা হান্নান শেখ!
‘কিস্তিতে সরকারি ফ্ল্যাট কিনতে পারবে সাংবাদিকরা’

‘কিস্তিতে সরকারি ফ্ল্যাট কিনতে পারবে সাংবাদিকরা’

নিজস্ব প্রতিবেদক:  সাংবাদিকরা চাইলে কিস্তিতে সরকারি ফ্ল্যাট কিনতে পারবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১০ জুলাই) অসুস্থ, অসচ্ছল এবং দুর্ঘটনা আহত ও নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ন্যাম সম্মেলনের জন্য যখন আমরা ফ্ল্যাট তৈরি করি। তখনই আমার একটা লক্ষ্য ছিল যে, সম্মেলনটা হওয়ার পর ফ্ল্যাটগুলো আমরা আমাদের কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক। আসলে তাদের চাকরির তো কোনো স্থায়িত্ব থাকে না। তারা যখন বয়োবৃদ্ধ বা অসুস্থ হয়ে যায় তখন কী করে চলবে, তার নির্দিষ্ট কোনো সুযোগই থাকে না। সরকারি চাকরি যারা করে তারা তো অবসর ভাতা পায়। আমাদের রাজনীতিবিদদের জন্যও যেমন কিছু থাকে না তেমনি সাংবাদিকদের জন্যও কিছু থাকে না। এটাই হলো বাস্তবতা। যারা ব্যবসা-বাণিজ্য করে তাদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু আমরা কীভাবে চলব, কোথায় থাকব? এখন গণভবনে আছি ভালো কথা। এখান থেকে গিয়ে উঠবো কোথায়? সেই জায়গাটাও তো নেই।
তিনি বলেন, যাই হোক আমি নিজের জন্য চিন্তা করি না। কিন্তু আমি সবার জন্য ভাবি। আমি আপনাদের বলব, আপনারা সাংবাদিকরা যদি সরকারি ফ্ল্যাট কিনতে চান। যেগুলো আমরা তৈরি করছি এবং বিক্রি করছি। তাহলে কিস্তিতে টাকা পরিশোধ করে কিনতে পারবেন। প্রথমে সামান্য কিছু (টাকা) দিলে। বাকিটা কিস্তিতে দেওয়া যাবে। আমরা সেই ব্যবস্থাটা করে দিচ্ছি।
সরকারপ্রধান বলেন, ১৯৯৬ সালে আমরা যখন সরকার গঠন করি। তখন দেশে শুধু একটি টেলিভিশন ছিল। সেটিও সরকারি টেলিভিশন। আমরা তো আবার ভুলে যাই। ছয় ঋতুর দেশ, ঋতুও বদলায়, মনও বদলায়, স্মৃতিশক্তিও লোপ পায়। তখন সংবাদপত্র ছিল মাত্র কয়েকটি। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক সংবাদপত্র অফিস পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পুড়িয়ে দিয়েছিল। জাতির পিতা সমস্ত সাংবাদিকদের সরকারি চাকরির মর্যাদা দিয়েছিলেন এবং চাকরির সুযোগও করে দিয়েছিলেন। জাতির পিতার লক্ষ্য ছিল এ দেশের মানুষের যেন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা থাকে।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com